জব কার্ড | নতুন জব কার্ড লিস্ট | job card list check

জব কার্ড | নতুন জব কার্ড লিস্ট| job card list check| mgnrega west bengal

জব কার্ডের লিস্ট 2022 | New Job Card 2022 | West bengal Job card list 2022 | নতুন জব কার্ডের লিস্ট 2022 | জব কার্ডের লিস্ট কিভাবে দেখব? গ্রাম পঞ্চায়েত জব কার্ড ২০২২। নতুন জব কার্ডের আবেদন, নতুন জব কার্ড লিস্ট । নতুন জব কার্ডের লিস্ট, মহাত্মা গান্ধী জব কার্ড লিস্ট | নতুন জব কার্ড ফর্ম pdf; ওয়েস্ট বেঙ্গল জব কার্ড লিস্ট।

জব কার্ড হল ন্যাশনাল রুরাল এম্প্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট 2005 (NREGA) এর অন্তর্গত। যদি পড়ে মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এম্প্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট (MGNREGA) নামে নামাঙ্কিত করা হয়। এটি হলো একটি ভারতীয় শ্রমিক আইন এবং সামাজিক নিরাপত্তার জন্য কাজের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার অধিকারের পক্ষপাতী। তৎকালীন ভারতের পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রী “রঘুবংশ প্রসাদ সিং” তৎকালীন “মনমোহন সিং” এর প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ইউপিএ সরকারের অধীনে 2005 সালের 23 আগস্ট সংসদে এই আইনটি পাস করিয়েছিলেন।

এই আইনটি পাস করানোর মূল লক্ষ্য ছিল পরিবারের অন্তত একজন সদস্যকে একটি আর্থিক বছরে 100 দিনের মজুরি কর্মসংস্থান তৈরি করে দিয়ে তা প্রদান করা। মূলত এটি গ্রামীণ ব্যবস্থায় যাতে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয় সেদিকে খেয়াল রাখা হয়।

আবেদনের স্থান নিজ নিজ পঞ্চায়েত অফিসে
কাজের দিন সংখ্যা বছরে 100 দিন
কাজ প্রদানের সময়সীমা আবেদনের 15 দিনের মধ্যে
দৈনিক মজুরি (শ্রমিক) 202 টাকা
দৈনিক মজুরি (সুপারভাইজার) 319 টাকা
কাজের ধরন খাল-বিল, পুকুর, খনন ও রাস্তা তৈরি।

ঘরে বসেই অনলাইন রেশন কার্ড আধার লিঙ্ক

জব কার্ড এর উদ্দেশ্ :-

জব কার্ডের মাধ্যমে যেসব উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য গুলি ছিল কাজের ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে আরেকটি লক্ষ্য হলো রাস্তা,খাল পুকুর,কূপ প্রভৃতি তৈরি করা।তবে জব কার্ডের কাজ আবেদন প্রক্রিয়া করণের মাধ্যমে পাওয়া যায়। একজন ব্যক্তি অর্থাৎ শ্রমিক আবেদন করার কত দিনের মধ্যে কাজ না পেলে বা সরকার কাজ প্রদানে ব্যর্থ হলে আবেদনকারীকে একটি বেকারত্ব ভাতা প্রদান করতে বাধ্য থাকে। জব কার্ডের সূত্রে কাজ পাওয়া, একটি আইনি অধিকার।

জব কার্ডের মাধ্যমে একাধারে যেমন দরিদ্র সীমার নিচে বসবাসকারী পরিবারের কর্মসংস্থান ঘটে, ঠিক তেমনি অপরদিকে স্ত্রী-পুরুষ নির্বিশেষে, কার্যপ্রক্রিয়া সম্পাদনের মাধ্যমে অভিবাসন এবং সামাজিক ন্যায্যতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে। এক্ষেত্রে যে সমস্ত কার্য সম্পাদন করা হয় তার মাধ্যমে, পরিবেশ রক্ষা, গ্রামীণ মহিলাদের ক্ষমতায়ন প্রভৃতির উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।

নতুন জব কার্ড লিস্ট

ভারতের সর্বপ্রথম 625 টি জেলায় জব কার্ডের মাধ্যমে কর্মসংস্থান পদ্ধতি বাস্তবায়ন শুরু হয়। এরপরে 2008 সালের, এপ্রিল মাস থেকে ভারতের সমস্ত জেলাতে যাতে এই ব্যবস্থা চালু করা যায় সেদিকে বিশেষভাবে নজর দেওয়া হয়।ভারত সরকারের দ্বারা গৃহীত এই বৃহৎ উদ্যোগটিকে, বিশ্বব্যাঙ্ক তার বিশ্ব উন্নয়ন প্রতিবেদনে (2014) “গ্রামীণ উন্নয়নের একটি নক্ষত্র উদাহরণ” বলে বর্ণনা করেছে।

জব কার্ড আবেদন ডকুমেন্ট কি কি লাগবে?

  1. আধার কার্ডের জেরক্স।
  2. ভোটার কার্ডের জেরক্স।
  3. যে ব্যাংকে আপনি কাজের টাকা পেতে চান সেই ব্যাংকের বইয়ের জেরক্স।
  4. পঞ্চায়েত সার্টিফিকেট।
  5. তিন কপি ফটো।
  6. আপনার নির্দিষ্ট ঠিকানার প্রমাণপত্র।
  7. একটি মোবাইল নম্বর যেটি চিরস্থায়ী।

নতুন জব কার্ডের আবেদন পদ্ধতি:-

প্রথমত আপনাকে জব কার্ড আবেদন করার জন্য, আবেদনপত্রটি বের করে নিতে হবে। এরপর আবেদনপত্রটি সঠিক তথ্যের মাধ্যমে পূরণ করে সেটি আপনার নিকটবর্তী পঞ্চায়েত অফিসে বা “দুয়ারে সরকার” ক্যাম্পে জমা করে আসতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে যে সকল প্রতিলিপি বা জেরক্স আপনাকে দিতে হবে সেগুলি হল👇

  1. আধার কার্ডের জেরক্স।
  2. ভোটার কার্ডের জেরক্স।
  3. যে ব্যাংকে আপনি কাজের টাকা পেতে চান সেই ব্যাংকের বইয়ের জেরক্স।
  4. পঞ্চায়েত সার্টিফিকেট।
  5. তিন কপি ফটো।
  6. আপনার নির্দিষ্ট ঠিকানার প্রমাণপত্র।
  7. একটি মোবাইল নম্বর যেটি চিরস্থায়ী।

আপনার জব কার্ডটি অনলাইনে আপডেট হয়েছে কিনা তা কিভাবে যাচাই করবেন ?

নতুন জব কার্ড লিস্ট

প্রথমে আপনাকে নীচে দেওয়া  লিংকে ক্লিক করে,ওয়েবসাইটে গিয়ে নিজের এলাকার নাম প্রদান করে আপনি আপনার অঞ্চলের লিস্ট দেখতে পাবেন, তার মধ্যে থেকে আপনাকে আপনার নামটি খুঁজে ভেরিফাই করে নিতে হবে।

Click Here

প্রশ্ন:-আপনার জব কার্ড টি চালু আছে কিনা  কি করে বুঝবেন?

উঃ- প্রথমে আপনি নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে চলে যাবেন। তারপরে পেজ টি তে বাঁদিকে “Citizen” option তুমি যে জেলার নাম গুলি দেখতে পাবেন। নিজের জেলাতে ক্লিক করে নিয়ে, একই পদ্ধতিতে ব্লক ও তারপরে পঞ্চায়েত অপশনে ক্লিক করবেন।

আপনার নিয়েছে পঞ্চায়েত এ ক্লিক করার পর একটি নতুন পেজ বেরিয়ে আসবে। সেখানে আপনি “R1.Job card /Registration”

এই ব্যানার এর নিচে দু’নম্বর এর অপশন “Job card in use” এ ক্লিক করে লিস্টে যদি নিয়ে যাব কার নাম্বার দেখতে পান তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার জব কার্ডটি চালু আছে।

LINK–  click here

প্রশ্ন:- জব কার্ডের মাধ্যমে কিভাবে শ্রমিকদের টাকা প্রদান করা হয়?

উঃ- প্রথমে কাজের আবেদনের মাধ্যমে কাজ পাওয়ার পরে যখন শ্রমিক কাজ পরিপূর্ণ হবে শেষ করে ফেলে, তখন কাজের ভিত্তিতে সাপ্তাহিক বা মাসিক হিসাবে, একজন সুপারভাইজার শ্রমিকদের কাজের মাস্টার রুল তৈরি করে থাকেন। তৈরি করা মাস্টার রুল সুপারভাইজার পঞ্চায়েত অফিসে জমা করে দেওয়ার পরে, পঞ্চায়েতে উপস্থিত সরকারি কর্মচারী জব কার্ডের অফিশিয়াল পোর্টালে আপডেট দিয়ে সরাসরি শ্রমিকের ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেন।

I am an educational blogger with a couple of websites. By profession, I am a school teacher and love to create & share study-related content on the internet. I always try to serve you the best and correct information.