wb primary interview questions | প্রাইমারি ভাইভা পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর পর্ব 10

wb primary interview questions in bengali | শিক্ষকতার ইন্টারভিউ প্রশ্ন 2025 | প্রাইমারি ভাইভা পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর 2025 | প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ইন্টারভিউ প্রশ্ন | প্রাইমারি ভাইভা সহায়িকা pdf | প্রাইমারি ভাইভা পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর | primary teacher interview questions and answers pdf in bengali | primary interview questions and answers | wb primary interview questions | primary interview questions | primary interview preparation | primary interview questions and answers in bengali | interview questions and answers in bengali | primary interview | primary questions in an intervie | Primary teacher interview questions and answers

wb primary interview questions in bengali 2025 এর জন্য বেশ কয়েকটি প্রশ্ন এবং তাদের উত্তর নিয়ে আলোচনা করব। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ দ্বারা আয়োজিত টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া 2025 আয়োজিত হতে চলেছে খুব শীঘ্রই। এই পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসা করার মতো বেশ কয়েকটি প্রশ্ন নিয়ে আজকের এই প্রতিবেদন। অনুগ্রহ করে সম্পূর্ণ প্রশ্ন এবং উত্তরগুলি যাচাই করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত ব্যক্ত করুন।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Instagram Group Join Now
wb primary interview questions in bengali 2025
পরীক্ষার নাম West Bengal Teachers Eligibility Test (WB Primary TET)
পরীক্ষা পরিচালনাকারী সংস্থা West Bengal Board of Primary Education (WBBPE)
পরীক্ষার স্তর রাজ্য-স্তর
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.wbbprimaryeducation.org
Contents hide

প্রশ্ন-প্রাথমিক স্তরের কোনো শিশুর মধ্যে অপসঙ্গতিমূলক আচারন লক্ষ্য করলে তা অপসারণের জন্য শিক্ষক হিসাবে কি করবেন?

উত্তর-খেলার মাধ্যমে পড়ালে বা খেলার ছলে শ্রেণী শক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনা করলে শিশুদের অপসঙ্গতির সঠিক কারণটি পাওয়া যায়। কারণ খেলার মধ্য দিয়েই শিশু নিজেকে স্বাধীন ভাবে প্রকাশ করে।

এক্ষেত্রে অপসঙ্গতির জন্য শিশু যে স্বাভাবিক আচারণগুলি হারায়, খেলার মধ্য দিয়ে সেগুলিকে আবার ফিরিয়ে আনতে হবে যা শিশুকে পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করতে পারবে।

প্রশ্ন-বিদ্যালয়ের কোনো শিশু যদি আপনার সাথে দুর্ব্যবহার করে তাহলে আপনি কি করবেন?

উত্তর-স্যার/ম্যাডাম প্রথমেই বলি যে তাকে নিজের সন্তান/ভাই/ বোন ভেবে বার বার বোঝানোর চেষ্টা করবো। তারপরেও যদি সে দুর্ব্যবহার করে তাহলে প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকা এবং অভিভাবক প্রতিনিধিদের। দের কাছে বিষয়টি তুলে ধরবো।

প্রশ্ন-বাচ্চারা শ্রেণীকক্ষে দুষ্টুমি করলে আপনি কিভাবে নিয়ন্ত্রন করবেন?

উত্তর-বাচ্চারা শ্রেণীকক্ষে দুষ্টুমি করলে বুঝতে হবে ওর শ্রেণীকক্ষে যে পাঠদান চলছে, সেই পাঠে খুব বেশী আগ্রহী নয়। এর জন্য যেটা করতে হবে তাহলো শ্রেণী শিখন পদ্ধতি আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। বাচ্চাদের শ্রেণীশিখন পদ্ধতিতে আরো অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তাদেরকে পড়াতে হবে খেলার ছলে, শ্রেণীকক্ষ পরিবেশ হবে আনন্দময়। এইভাবেই বাচ্চাদের শ্রেণীশিক্ষণে দুষ্টুমি কমিয়ে তাদের পড়াশুনামুখী করা যাবে।

প্রশ্ন-শ্রেণী কক্ষে দুজন শিশু যদি বসার জায়গা নিয়ে ঝগড়া করে তাহলে শিক্ষক হিসাবে তাদের প্রতি কি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত?

উত্তর-প্রথমত, তাদের নিজেদের মধ্যে ঝগড়া বন্ধ করতে বলতে হবে এবং নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করার অপকারী দিকটি নানা উদাহরনের মাধ্যমে তাদের কাছে তুলে ধরতে হবে। দ্বিতীয়ত, তাদের বসার জায়গা তাদের উচ্চতা অনুযায়ী এমন ভাবে ঠিক করে দিতে হবে যাতে তারা উভয়েই শ্রেণীকক্ষের সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে পারে।

প্রশ্ন-একটি স্টুডেন্ট পড়াশুনায় ভালো আর একটি স্টুডেন্ট ছবি আঁকায় ভালো তাহলে আপনার কাছে কোন স্টুডেন্ট বেশি ভালো?

উত্তর -আমার কাছে সমস্ত শিক্ষার্থীই সমান। যে বাচ্চা পড়াশুনায় ভালো তাকে পড়াশুনা আরো ভালো করার জন্য উৎসাহিত করবো। সঙ্গে সে যেন সহ পাঠক্রমিক কাজগুলি করে সেটাও দেখবো। আর যে বাচ্চা ছবি আঁকায় ভালো তাকে আরো ভালো ছবি আঁকার জন্য উৎসাহিত করব সঙ্গে এটাও দেখব যে যেন পড়াশোনাটাও ঠিকঠাক করে কারণ আমার কাজ হল বাচ্চাদের সার্ব িক উন্নতি ঘটানো এবং একজন বাচ্চাকে মানবসম্পদে পরিণত করা।

প্রশ্ন- “একজন আদর্শ মা একশো জন স্কুল-শিক্ষকের ন্যায় মূল্যবান” একথার গুরুত্ব কি?

উত্তর-একজন শিশু তার মায়ের কাছ থেকেই প্রথম শিক্ষা পায়। পরিবারের মায়ের স্নেহছায়ার প্রীতিপূর্ণ পরিবেশেই একজন শিশু তার জীবনের প্রয়োজনীয় শিক্ষা লাভ করে। শিশুর সু-অভ্যাস গঠিত হয়, ধর্মীয় ও নৈতিক বিকাশ জাগ্রত হয়, বৃত্তিমূলক শিক্ষার ও বিকাশ ঘটে যে গুলি একটি শিশুর সর্বাঙ্গীণ জীবন গঠনের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন-কোনো একটি বিষয় শিশুরা বারংবার বুঝতে না পারলে একজন শিক্ষকের কি করণীয়?

উওর-বিষয়টি বুঝতে শিশুদের কোথায় অসুবিধা হচ্ছে তার কারণ অনুসন্ধান করা, বিভিন্ন ধরনের উদাহরণের মাধ্যমে বিষয়টিকে আরও সহজ ভাবে শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরা, প্রয়োজনে পড়ানোর পদ্ধতির পরিবর্তন প্রভৃতি বিষয়গুলির উপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

প্রশ্ন-একজন শিক্ষক বা শিক্ষিকা কী ভাবে একটি শিশুর বিদ্যালয়ের পরিবেশকে নিয়ন্ত্রণ করবেন?

উত্তর-বিদ্যালয়ের পরিবেশকে বিভিন্ন পরিবেশের সঙ্গে সার্থক সম্পর্কযুক্ত করে শিশুশিক্ষার উপজুক্ত করে তুলতে হবে। শিক্ষক বা শিক্ষিকা তাঁর রুচিবোধ ও মূল্যবোধের সাহায্যে এমন ভাবে বিদ্যালয়ের পরিবেশ রচনা করবেন যাতে শিশু শিক্ষার্থীর অপরিণত অবস্থা সার্থক পরিণতি লাভে সক্ষম হয়ে উঠতে পারে।

প্রশ্ন-পাঠদান কিভাবে দেওয়া অধিক যুক্তিযুক্ত?

উওর-পাঠদানের তো বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। এবার এই বিভিন্ন পদ্ধতির মধ্যে আমি শিক্ষার্থীদের পাঠদানের সময় একক এবং উপএকক বিবেচনা করে শিক্ষার্থীরা যে পদ্ধতিতে পড়ালে পাঠের প্রতি আকর্ষণ অনুভাব করবে এবং সঠিক রূপে পাঠ শিখতে পারবে সেই পদ্ধতিটি সেই নির্দিষ্ট পাঠের ক্ষেত্রে পড়াবো।

প্রশ্ন-স্কুলে প্রার্থনা সঙ্গীত কেন করানো হয়?

উত্তর-আমাদের ভিতরে বা শিক্ষার্থীদের ভিতরে জাতীয়তাবোধ, দেশত্মবোধ, একাগ্রতাবোধ ইত্যাদি জাগিয়ে তোলার জন্য বা তার ভিত্তি আরও দৃঢ় করার জন্য স্কুলে প্রার্থনা সঙ্গীত করানো হয়। এই প্রার্থনা সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে শিশুদের মধ্যে মানসিক স্থিরতাও আনা হয়।

প্রশ্ন-আপনার বিদ্যালয়ে কোন শিক্ষার্থী বমি করলে আপনি কি করবেন?

উত্তর-শিশু শিক্ষার্থী কোন কারণে বমি করতেই পারে, এক্ষেত্রে বমি করার জন্য সে সঙ্গে সঙ্গে ঘাবড়ে যেতে পারেবা তার ভিতর ভয়ের সঞ্চার হতে পারে। তা এই ধরনের কোন ঘটনা যেন না ঘটে সেই দিকে লক্ষ্য দিতে হবে। শিক্ষার্থীকে সাহস দিতে হবে, তাকে বোঝাতে হবে যে এটি বিশেষ কোন শারীরিক অসুবিধা নয়। তাকে একটি নির্দিষ্ট সময় বিশ্রামে থাকতে দিতে হবে, তারপর যদি কোন রূপ শারীরিক অসুবিধা দেখি তাহলে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে তার অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

প্রশ্ন-কর্মপত্রের গুরুত্ব কি?

উত্তর-কর্মপত্র বা ওয়ার্কশিটের মধ্য দিয়েই শিক্ষক/শিক্ষিকারা শিশুদের বিভিন্ন বিষয়ে মূল্যায়ন করেন এবং তথ্য গচ্ছিত আকারে রেখে দেন। শিক্ষার্থীদের সক্রিয় শিক্ষণ নিশ্চিত করতে ওয়ার্কশিট হলো সবচেয়ে কার্যকারী হাতিয়ার।

প্রশ্ন-আর্টিফিশিয়াল লার্নিং কি?

উত্তর-আর্টিফিশিয়াল লার্নিং এর বাংলা অভিধান হলো কৃত্রিম শিখন ।যখন কোন শিখন ব্যবস্থাপনা চলে কৃত্রিম পদ্ধতিতে অর্থাৎ যেখানে ইন্সট্রাক্টর হিসাবে মানুষের সরাসরি কোন উপস্থিতি থাকে না সেই ধরনের শিক্ষণ- শিখন ব্যবস্থাকে বলা হয় আর্টিফিশিয়াল লার্নিং। যেমন- কম্পিউটারের মাধ্যমে শিখন।

প্রশ্ন-স্কুলের ক্লাস রুম পরিস্কারের কাজ আপনি কি শিক্ষক হিসাবেকরবেন?

উত্তর-প্রাইমারী স্কুলগুলিতে আলাদা করে কোন Grou-D কর্মী থাকে না। তারজন্য এই স্কুলে সমস্ত রকমের পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ শিক্ষক/শিক্ষিকারা ছাত্র- ছাত্রী দের সাহায্য নিয়ে করে থাকে। এই ধরণের কাজ করতে আমারও ব্যক্তিগত ভাবে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্ব নেই। সুতারাং স্কুলের ক্লাস রুম পরিস্কারের কাজ আমি ভালোবেসে উৎসাহের সঙ্গেই করবো, এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।

প্রশ্ন-একজন শিক্ষক হিসাবে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মূল্যবোধ কিভাবে জাগ্রত করবেন?

উত্তর-স্কুলের যে সহ পাঠমিক কার্যাবলী থাকে সেই কাজের মধ্যে সক্রিয় উপস্থিতির মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের মূল্যবোধ সবচেয়ে বেশি জাগ্রত হয়। দেশ, জাতি, সমাজের প্রতি বৃহৎ চিন্তা চেতনা, মূল্যবোধ, শারীরিক দক্ষতা ইত্যাদির বিকাশ ঘটে শিক্ষার্থীদের এই সহ পাঠমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে।

     এছাড়া দেখা যায় শিক্ষার্থীদের যে বিষয়গুলি পড়ানো হয়। সেই বিষয়গুলির প্রত্যেকটির আলাদা আলাদা অন্তর্নিহিত মূল্যবোধ আছে । সেইগুলি শিক্ষার্থীদের কাছে সঠিক ভাবে তুলে ধরতে হবে, এই ভাবে শিক্ষার্থীদের বিষয় ভিত্তিক জ্ঞানের মাধ্যমে মূল্যবোধ জাগ্রত করা যাবে।

প্রশ্ন-ভুলে যাওয়ার কারণ কি?

উত্তর-ভুলে যাওয়ার কারণ বিভিন্ন প্রকার- ত্রুটিপূর্ণ শিখন, অবসাদ, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া ইত্যাদি ভুলে যাওয়ার প্রধান কারণ। এছাড়া পশচামুখি প্রতিরোধও ভুলে যাওয়ার একটি অন্যতম কারণ।

প্রশ্ন-আপনি পিছিয়ে পড়া শিশু শিক্ষার্থীদের কি ভাবে সঠিক মানে নিয়ে আসবেন?

উত্তর-প্রথমত দেখতে হবে কোন শিশু শিক্ষার্থী তার ক্লাস অনুযায়ী ঠিক কোন কোন বিষয়ে কতটা পিছিয়ে এবং কেন পিছিয়ে। তারপর সেই মতো করে তাদের জন্য রিমেডিয়াল ক্লাস দিতে হবে। তাদেরকে নিয়মিত মনিটারিং করতে হবে তারা কতটা শিখলো। সেই অনুযায়ী তাদের জন্য পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে হবে। দরকার পড়লে অভিনব পদ্ধতিতে পাটদান করতে হবে, তারা যেন তাদের না শেখার জায়গাগুলি ঠিকঠাক শিখে নেয়। প্রয়োজন হলে তাদের জন্য তাদের মতো করে একটু বেশি সময় দিয়ে তাদেরকে তাদের শ্রেণীর উপযুক্ত করতে হবে।

প্রশ্ন-স্কুলে এসে শিশুরা কান্না করলে আপনি কিভাবে চুপ করাবেন?

উত্তর-প্রথমত জানতে হবে শিশুটি কেন কান্না করছে। যেটা দেখা যায় কোন শিশু প্রথমে স্কুল আসা শুরু করলে বা এক স্কুল থেকে অন্য স্কুলে ভর্তি হলে একটু কান্না করে। এক্ষেত্রে কারণ হল তার নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে একটু কষ্ট হয়। এক্ষেত্রে তাকে খুব কাছে টেনে নিতে হবে, তাকে ভালোবাসা দিতে হবে, নতুন পরিবেশে যেন খুব সহজে মানিয়ে নিতে পারে স্কুলের পরিবেশের সঙ্গে যেন একাত্ম অনুভাব করে তার জন্য সব রকম সহযোগিতা করতে হবে।

সে যেন বোঝে এই বিদ্যালয়ের পরিবেশ তার জন্য সম্পূর্ণ ভাবে নিরাপদ জনক। পাশাপাশি শিখন-শিক্ষণ প্রণালী আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। আর অন্য কারণে যদি কোন শিশু কান্না করে তবে তার উপযুক্ত কারণ খুঁজে সঠিক ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যেমন নিজেদের মধ্যে মারামারি করে কেউ যদি কান্না করে তবে যেন নতুন ভাবে আর ঝামেলা না হয় সেটা তাদের বোঝাতে হবে। বাড়ির কোন কারণে বা কোন শারীরিক অসুবিধার কারণে কেউ কান্না করলে তার অসুবিধার কারণ জেনে নিয়ে সেই মতো তার অসুবিধা যতটা সম্ভব কমিয়ে তাকে স্বাভাবিক পড়াশুনার মধ্য নিয়ে আসতে হবে।

পশ্চিমবঙ্গ প্রাইমারি টেট সংক্রান্ত আরো আর্টিকেল পড়ার জন্য নিচের সারণী অনুসরণ করুন
প্রাথমিক ইন্টারভিউ প্রশ্ন উত্তর পর্ব 1 প্রাথমিক ইন্টারভিউ প্রশ্ন উত্তর পর্ব 3
প্রাথমিক ইন্টারভিউ প্রশ্ন উত্তর পর্ব 2 শিক্ষকতার ইন্টারভিউ প্রশ্ন উত্তর পর্ব 4
পশ্চিমবঙ্গের প্রাথমিক শিক্ষক নির্বাচন প্রক্রিয়া ইন্টারভিউ টিপস 2025